চট্টগ্রাম: নগর ও গ্রামে বড় পরিসরে গড়ে ওঠা প্রায় সাড়ে ৩ হাজার গরুর খামার থেকে প্রতি বছর মিটছে কোরবানির পশুর চাহিদা। এসব খামারে দেশিয় ও বিদেশি জাতের গরু লালন-পালন করা হচ্ছে।
উচ্চবিত্ত পরিবার ও প্রবাসীরা পশুর হাটের চেয়ে খামারে গিয়ে গরু কিনতেই বেশি স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করেন।
চট্টগ্রাম জেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তার হিসাব অনুযায়ী, চট্টগ্রামের ১৫ উপজেলা এবং নগরের ৩ থানায় এবছর কোরবানির চাহিদা প্রায় ৮ লাখ ৯৬ হাজার ২৬৯টি পশু।
এর মধ্যে কোরবানিযোগ্য গবাদিপশুর উৎপাদন বা প্রাপ্যতা ৮ লাখ ৬০ হাজার ৮৮২টি। কোরবানির জন্য ষাঁড়ের সংখ্যা ৩ লাখ ৬৫ হাজার ২৯টি, বলদ ১ লাখ ২১ হাজার ৬৭০টি, গাভি ৪৯ হাজার ১১৪টি এবং মহিষ ৬৪ হাজার ১৬৩টি প্রস্তুত রয়েছে।
এর বাইরে দুই লাখ ৫ হাজার ১৭৪টি ছাগল, ৫৫ হাজার ৬৯৭টি ভেড়া ও অন্যান্য পশু আছে ৩৫টি।
শুধু নগরেই এখন দেড় শতাধিক এগ্রো খামার গড়ে উঠেছে।
এর মধ্যে ৫০-৬০টি বড় খামারে হাজারখানেক গরু পালন করা হচ্ছে। শিক্ষিত তরুণরা এসব খামার দেখভাল করছেন