বিশেষ প্রতিনিধ আনোয়ারা।:-জাহানারা বেগম (৪০)ভুক্ত ভোগী ।সহজ সরল ও দেশের প্রচলিত আইনমান্যকারী একজন অসহায় বিধবা মহিলা জাহানারা বেগম (৪০)। আমার স্বামীর আত্মীয় স্বজন হইলেও বিবাদী জোর হুলমবাজ, পরধন লোভী, অপরের সম্পদ জবর দখলকারী লোক হয়। আনোয়ারা থানাধীন বটতলী মৌজার আর, এস ২৪০৫নং খতিয়ানের আর,এস দাগ নং- ৪৬১৬ বি.এস ৯৫৩নং খতিয়ানের বি,এস ১৮৮ দাগের আন্দর (১৯/ (এক গণ্ডা তিন কড়া এক কণ্ঠ) জায়গা বিগত ২০১৮ইং ফ্রিঃ তারিখে ১১৯৭নং রেজিস্ট্রী দলিলমুলে আমার স্বামী মোঃ ইসলাম এর নামে খরিদ করিয়া তাহা এযাবতকাল শান্তিপূর্ণ ভোগ দখলে স্থিত আছি। আমার স্বামীর মৃত্যুর পর আমাকে অসহায় পাইয়া বর্ণিত বিবাদী তপশীলোক জায়গা জবর দখলের অপচেষ্টায় লিপ্ত থাকিয়া আমাকে বিভিন্নভাবে হয়রানী করিয়া আসিতেছিল। তারই ধারাবাহিকতায় গত ১২/০৫/২০১৫ইং তারিখ আমি ছেলে সন্তানদের নিয়া চট্টগ্রাম শহরে আমার বোনের বাড়িতে বেড়াইতে গেলে আমি বাড়িতে না থাকার সুযোগে বর্ণিত বিবাদী এবং বিবাদীর দলীয় ৪/৫জন সন্ত্রাসী সহ তপশীলোক জায়গার একাংশে জোর পূর্বক অনুমান প্রস্ত ৭ফুট দৈর্ঘ্য ৪৮ ফুট জায়গায় আর সিসি ঢালাই করিয়া বিবাদীর ব্যাক্তিগত চলাচলের রাস্তা তৈরী করিয়া নেয়। উক্ত খবর পাইয়া আমি বাড়িতে আসিয়া কেন আমার জায়গায় অন্যায়ভাবে রাস্তা সৃষ্টি করিয়াছে বিবাদীকে জিজ্ঞাসা করিলে, বিবাদী আমাকে অশ্লীল ভাষায় গালি-গালাজ সহকারে হুমকী দেয় যে, উক্ত বিষয়ে বেশী কথা বলিলে অথবা কোন ধরনের মামলা মোকদ্দমা করিলে আমাকে বসত বাড়ী হইতে উচ্ছেদ করিবে এবং আমার ছেলে সন্তানদের অপহরণ করিয়া খুন করিবে মর্মে হুমকী ধমকী ও ভয়ভীতি প্রদান করে। বিবাদী ধনে জনে বলিয়ান বিধায় ঘটনার বিষয়টি স্থানীয় গণ্যমান্য ব্যাক্তিবর্গদের অবহিত করি এবং স্থানীয় গণ্যমান্য ব্যাক্তিবর্গের পরামর্শমতে থানায় হাজির হইয়া অভিযোগ করি । উক্ত বিষয়ে প্রতিবাদ করিলে বিবাদী কর্তৃক যে কোন মুহুর্থে রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষ হওয়ার সম্ভাবনা বিদ্যামান। তদন্ত সাপেক্ষে ঘটনার সত্যতা প্রমান পাইবে।
সম্পাদক : সৈয়দ মিজান সমরকন্দী
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত